Saturday, September 28, 2013

HAATKHOLA arranged the indigenous peoples' food festival yesterday.

Photo: HS' Voice
HAATKHOLA, gallery and cafe has arranged the indigenous peoples' food festival and cultural programme at Sursan Road in Chittagong yesterday.

At 5.30pm the food festival inaugurated through a discussion meeting.

In the meeting of the festival, Poet Chowdhury Babul Barua presided over and Premier University Chancellor Dr. Anupam Sen was present there as chief guest and deliver his speech.
Photo: HS' Voice



The Doynik Ajadhee Managing editor Mr. Wahid Malek also present as special guest and spoke there. The discussion meeting was conducted by Poet Sha. Mo. Bokhtiar.

At 9.00pm the cultural programme is end and conducted by Dalia Roy, cultural activist and student of UITS.




Photo: HS' Voice




হাটখোলায় পাহাড়ি সন্ধ্যা

শিহাব জিশান |

প্রথম আলো, আলোকিত চট্টগ্রাম, সেপ্টেম্বর ২৯, ২০১৩


বাঁশের খোলে বিশেষ প্রক্রিয়ায় রান্না করা মুরগির পদটির নাম মুরগি কেবাং একইভাবে রান্না মাছ ও ডিমের ভিন্ন দুটি পদ মাছ কেবাং ও বদা কেবাং রাখা হয়েছিল পাশাপাশিজুমখেতের বিন্নি চাল দিয়ে তৈরি ছি হ্লা মো, রেফ্রি মো, ছেদ বং, কদমো, কং য়াং বং নামের মুখরোচক সব পিঠা-পুলিও সাজানো ছিলএ ছাড়া ছিল কচি বাঁশ কোরকের তরকারি, লাউ পাতায় নোনা ইলিশ, ক্রাসা লাসু নামের মুরগির মাংসের চাটনি ও কলাপাতায় রান্না করা মাছ হলা নামের পদগত শুক্রবার নগরের সার্সন রোডের হাটখোলা গ্যালারি ও ক্যাফের টেবিল সাজানো হয়েছিল এমন সব জিভে জল আনা আদিবাসী খাবার দিয়ে


২০ পদের খাবার নিয়ে আয়োজিত হাটখোলা গ্যালারির আদিবাসী খাদ্য উৎসবে হাজির হয়েছিলেন সংস্কৃতিপ্রেমীরা খাবারদাবারের পাশাপাশি আদিবাসী গানের সুর-মূর্ছনা পাহাড়েই যেন টেনে নিয়ে গেছে দর্শকদের


আদিবাসী খাবারের রান্নার মসলা আর প্রক্রিয়া একেবারে ভিন্নতেল-মসলার আধিক্য ছাড়াই যে খাবার সুস্বাদু হতে পারে, সেটা এখানে এসে পরখ করে যেন বুঝতে পারলেন ভোজনরসিকেরাবিকেল সাড়ে পাঁচটায় আলোচনা সভার মাধ্যমে শুরু হয় হাটখোলা গ্যালারি ও ক্যাফের আদিবাসী খাদ্য উৎসব ও সাংস্কৃতিকসন্ধ্যার আয়োজনচৌধুরী বাবুল বড়ুয়ার সভাপতিত্বে এতে অতিথি ছিলেন প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অনুপম সেন ও দৈনিক আজাদীর পরিচালনা সম্পাদক ওয়াহিদ মালেকশ. ম. বখতিয়ারের সঞ্চালনায় শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন হাটখোলার সমন্বয়ক কবি ইউসুফ মুহম্মদ, আলোকচিত্রী শোয়েব ফারুকী ও কবি হাফিজ রশিদ খানআলোচনা শেষে অতিথিরা খাদ্য উৎসবের উদ্বোধন করেন। 


এরপর ডালিয়া রায়ের সঞ্চালনায় শুরু হয় সাংস্কৃতিক আয়োজনশুরুতে ছিল কবিতা আবৃত্তিএরপর ইম্পল ও তাঁর দল ন সাং যাবারে জাগাং ছাড়িকোছপানা কারে কয়গান দুটি গেয়ে মাতিয়ে তোলেন সবাইকেমুগ্ধতার রেশ না কাটতেই পাহাড়ি গানের সঙ্গে মোমবাতি হাতে নাচলেন সুমু রাখাইনএরপর একে একে পিংকি তঞ্চঙ্গ্যা, পলাশ দাশ বেশ কয়েকটি আদিবাসী গান শোনানছিল আদিবাসীদের পোশাক-পরিচ্ছদ নিয়ে বৈচিত্র্যময় ফ্যাশন শোর আয়োজনসব শেষে আবার দর্শকদের সামনে আবার হাজির হন ইম্পল ও তাঁর দলবাংলা গান গেয়ে তাঁরা আসর জমিয়ে তোলেনসারা দিন তোমায় ভেবে’, ‘নিটোল পায়ে’, ‘আগে যদি জানতাম’, ‘আবার এল যে সন্ধ্যাশিরোনামে বেশ কয়েকটি গান পরিবেশন করেন তাঁরা
 

No comments:

Post a Comment